- যখন জিন্সের মোটা মোটা প্যান্টগুলো নিজের হাতে কাঁচতে হবে তখন বুঝবা।
- আজ থেকে আর তোমার কাঁচতে হবেনা আমিই কাঁচব।
- মজার মজার রান্না কে করে খাওয়াবে? সেটা তো আর নিজে করতে পারবানা। যখন পেঁয়াজ কাটতে গিয়ে চোখ জ্বলবে তখন বুঝবা।
- রান্না করার খোঁটাও দাও এখন। ভুলে যেওনা চার বছর মেসে থাকার অভিজ্ঞতা আছে আমার। কাল থেকে আমার রান্না আমিই করবো। তোমার আর করতে হবেনা।
- এগুলা নাহয় বাদ দিলাম। আমাকে ছাড়া যে তোমার ঘুম হয়না। তখন তো পাগলের মত হয়ে যাও।
- এটাও সমস্যা? ওকে তাহলে কাল থেকে রাতে আর বাসায় ফিরব না। তাহলেই তো সমস্যা সমাধান হয়ে যায়।
- আমাকে ছাড়া ভাল থাকতে পারবা?
- ভাল থাকার অভিনয় তো জন্ম থেকেই করে আসছি। আর এখন পারবো না?
- ঠিকাছে ঠিকাছে কালকেই চলে যাবো। আমাকে তো আর কারো এখন প্রয়োজন নেই। একা একাই সব করতে পারে।
- কথাগুলো শুনতে এখন আর খারাপ লাগেনা লাল মরিচের গুঁড়ায় যদি কাঁচা মরিচ দেয়া হয় তাহলে লাল মরিচের ব্যাথা লাগেনা।
- এতো কথা প্যাঁচানোর কিছু নেই। বুঝি সব বুঝি।
- ঠিকমত কাঁদতেই পারনা তাহলে কাঁদার কি দরকার? কই! চোখ দিয়ে তো একটুও পানি পরেনা।
- তাতে তোমার কি? আমি কাঁদলেই কি? হাসলেই কি? তোমার কি কিছু যায় আসে?
- না তুমি তো কাঁদতেই পারনা। শুধু বাচ্চাদের মত ওয়াঁওয়াঁ শব্দ করো। টিস্যুটুকু নাও নাহলে পরে তোমার কাজল নষ্ট হয়ে যাবে। আর কাজল নষ্ট হয়ে গেলে তোমাকে যা বিচ্ছিরী লাগে।
- অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
- তোমার চোখগুলো কিন্তু আমার নামে দলীল করা। তুমি কালকে চলে গেলে আমার চোখ গুলো রেখে যাবা।
চোখগুলো না দেখলে আমার হার্ট কাজ করেনা।
- হ্যাঁ সেজন্যই তো আমাকে তাড়িয়ে দিচ্ছ।
- দেখ আর যাই বল এই অপবাদ আমাকে দিয়না এটা সহ্য করতে পারবনা।
- নিজের প্যান্ট কাঁচবা, রান্না করবা, রাতে বাসায় ফিরবা না। এগুলো করা মানে তো তাড়িয়ে দেয়াই।
- না মানে যাই করি সেটাতেই সমস্যা? তুমি খোঁটা দিবা আর আমি বললেই দোষ? ধুর থাক তুমি আমি গেলাম।
- তোমার সাথে ঝগড়া করার দিনগুলি খুব মিস করছিলাম তাই আবার আজকে ইচ্ছে করে ঝগড়া করলাম। চোখ দিয়ে পানি বেরোবে কিভাবে হিহি?
- খুব ভাল করছেন ম্যাম। এখন ফুটপাতে গিয়ে আমি ঘুমাই?
- এত রাগ কেন তোমার হুম? রাগ কি আমার কম আছে নাকি? তোমার ইচ্ছে হলে জাহান্নামে যাও কিন্তু আমার বরটাকে আমার কাছে দিয়ে যাও।
.
লিখাঃ Asadur Rahman Hadi.
- আজ থেকে আর তোমার কাঁচতে হবেনা আমিই কাঁচব।
- মজার মজার রান্না কে করে খাওয়াবে? সেটা তো আর নিজে করতে পারবানা। যখন পেঁয়াজ কাটতে গিয়ে চোখ জ্বলবে তখন বুঝবা।
- রান্না করার খোঁটাও দাও এখন। ভুলে যেওনা চার বছর মেসে থাকার অভিজ্ঞতা আছে আমার। কাল থেকে আমার রান্না আমিই করবো। তোমার আর করতে হবেনা।
- এগুলা নাহয় বাদ দিলাম। আমাকে ছাড়া যে তোমার ঘুম হয়না। তখন তো পাগলের মত হয়ে যাও।
- এটাও সমস্যা? ওকে তাহলে কাল থেকে রাতে আর বাসায় ফিরব না। তাহলেই তো সমস্যা সমাধান হয়ে যায়।
- আমাকে ছাড়া ভাল থাকতে পারবা?
- ভাল থাকার অভিনয় তো জন্ম থেকেই করে আসছি। আর এখন পারবো না?
- ঠিকাছে ঠিকাছে কালকেই চলে যাবো। আমাকে তো আর কারো এখন প্রয়োজন নেই। একা একাই সব করতে পারে।
- কথাগুলো শুনতে এখন আর খারাপ লাগেনা লাল মরিচের গুঁড়ায় যদি কাঁচা মরিচ দেয়া হয় তাহলে লাল মরিচের ব্যাথা লাগেনা।
- এতো কথা প্যাঁচানোর কিছু নেই। বুঝি সব বুঝি।
- ঠিকমত কাঁদতেই পারনা তাহলে কাঁদার কি দরকার? কই! চোখ দিয়ে তো একটুও পানি পরেনা।
- তাতে তোমার কি? আমি কাঁদলেই কি? হাসলেই কি? তোমার কি কিছু যায় আসে?
- না তুমি তো কাঁদতেই পারনা। শুধু বাচ্চাদের মত ওয়াঁওয়াঁ শব্দ করো। টিস্যুটুকু নাও নাহলে পরে তোমার কাজল নষ্ট হয়ে যাবে। আর কাজল নষ্ট হয়ে গেলে তোমাকে যা বিচ্ছিরী লাগে।
- অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
- তোমার চোখগুলো কিন্তু আমার নামে দলীল করা। তুমি কালকে চলে গেলে আমার চোখ গুলো রেখে যাবা।
চোখগুলো না দেখলে আমার হার্ট কাজ করেনা।
- হ্যাঁ সেজন্যই তো আমাকে তাড়িয়ে দিচ্ছ।
- দেখ আর যাই বল এই অপবাদ আমাকে দিয়না এটা সহ্য করতে পারবনা।
- নিজের প্যান্ট কাঁচবা, রান্না করবা, রাতে বাসায় ফিরবা না। এগুলো করা মানে তো তাড়িয়ে দেয়াই।
- না মানে যাই করি সেটাতেই সমস্যা? তুমি খোঁটা দিবা আর আমি বললেই দোষ? ধুর থাক তুমি আমি গেলাম।
- তোমার সাথে ঝগড়া করার দিনগুলি খুব মিস করছিলাম তাই আবার আজকে ইচ্ছে করে ঝগড়া করলাম। চোখ দিয়ে পানি বেরোবে কিভাবে হিহি?
- খুব ভাল করছেন ম্যাম। এখন ফুটপাতে গিয়ে আমি ঘুমাই?
- এত রাগ কেন তোমার হুম? রাগ কি আমার কম আছে নাকি? তোমার ইচ্ছে হলে জাহান্নামে যাও কিন্তু আমার বরটাকে আমার কাছে দিয়ে যাও।
.
লিখাঃ Asadur Rahman Hadi.